Trouble with Bangla Script viewing ?!

Bangla Font problem? click here to get unicode font support. http://www.omicronlab.com/avro-keyboard.html

aamra animation

Monday 28 March 2011

El Camino Del Destino

Our New Book El Camino Del Destino


Joyeeta Dutta belongs to a fresh crop of students who have learnt Spanish at the Ramakrishna Mission Institute of Culture, Kolkata. She is also pursuing an ongoing course in Spanish in the University of Calcutta.

Sincere and intelligent, Joyeeta is very keen to utilize her newly acquired knowledge of Spanish to good use. With the help of her familiarity with the Spanish language, she has been able to create this excellent book of meaningful quotations in English along with their translations in Spanish.

This is a book which will interest not only English, Bengali speaking readers, but also those who are curious to know Spanish.

Let us hope that Joyeeta will bring out many more such books in the future.

Malabika Bhattercharya

Friday 25 March 2011

Aamra Ek Sachetan Prayas: মোমের আলোয় পরমাণু প্রতিবাদ / Candle Light Anti Nuke Protest

Aamra Ek Sachetan Prayas: মোমের আলোয় পরমাণু প্রতিবাদ / Candle Light Anti Nuke Protest

মোমের আলোয় পরমাণু প্রতিবাদ / Candle Light Anti Nuke Protest

পরমাণু বিদ্যুৎ বিরোধী আন্দোলনের পক্ষ থেকে আজ ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলেও বিকেল বেলায় এক জমায়েতের আয়োজন করা হয়। এই জমায়েতে অংশগ্রহণ করেন বেশকিছু পথচলতি মানুষও। পরমাণু বিদ্যুতের কুফল ও ভয়াবহতা সম্বন্ধে বক্তাদের যুক্তিনির্ভর বক্তব্যে বেরিয়ে আসে নানা তথ্য। জানা যায় ভারতবর্ষের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাত্র ৩% পরমাণু বিদ্যুৎ, এছাড়া আরো জানা গেলো একটা পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরী করতে যা ব্যায় করা হয় সেই পরিমান ব্যায়ে ৪টি জল বিদ্যুৎ বা তাপ বিদ্যুৎ প্রকল্প গড়া সম্ভব। এমনকি একটি প্রচলিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা পরমাণু বিদ্যুতের থেকে অনেক বেশী। শ্রোতাদের মধ্যে থেকেই প্রশ্ন তোলা হয় তাহলে কেন পুনরুৎপাদনযোগ্য বিদ্যুত ব্যবস্থাকে উৎসাহ দান না করে কেন্দ্র বা রাজ্য সরকার পরমাণু বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় বেশী উৎসাহ দেখাচ্ছেন। এরপরে উপস্থিত সকলে মোমবাতি জ্বালিয়ে দেশের সবকটি পরমাণু কেন্দ্র বন্ধ করার পক্ষে এবং পরমাণু নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রদর্শন করেন।


25.03.2011 anupam

পরমাণু বিদ্যুৎ বিরোধী বিক্ষোভ Anti Nuke Agitation

২৫.০৩.২০১১, পরমাণু বিদ্যুৎ বিরোধী  প্রচার আন্দোলনের উদ্যোগে কলকাতায় নিউক্লিয়ার পাওয়ার কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার অফিসের সামনে এক বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। আন্দোলনের উদ্যোগে এক প্রতিনিধি দল নিউক্লিয়ার পাওয়ার কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ায় পরমাণু বিদ্যুৎ বিরোধী স্মারক লিপি জমা দেন। ঘোষিত কর্মসূচির ফলে সকাল থেকেই মজুত ছিল প্রচুর পুলিশ। এই আন্দোলন দাবী করে-


  • ভারতের পরমাণু-কর্মসূচির প্রসার পরিকল্পনা অবিলম্বে স্থগিত ঘোষণা করা হোক।
  • অবিলম্বে জয়িতাপুর ও হরিপুরে প্রস্তাবিত পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা বাতিল করতে হবে।
  • ২০১৫-এর মধ্যে পর্যায়ক্রমে বন্ধ করে দেওয়া হোক এ-দেশের  সব পরমাণু  বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
  • ২০১৫-এর মধ্যে  'অসামরিক দায় সংক্রান্ত নিউক্লিয় দুর্ঘটনা বিল'এ ক্ষতিপূরণের উর্দ্ধসীমা তুলে দেওয়া হোক।
  • পরমাণু শক্তি ব্যবসার স্বার্থে ভারত-আমেরিকা পরমাণু চুক্তি ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক চুক্তি বাতিল করতে হবে।
  • খনি থেকে ইউরেনিয়াম উত্তোলন বন্ধ করা হোক।
  • অবিলম্বে নিরাপদ ও পরিবেশ-বান্ধব উৎসগুলি বেশী মাত্রায় ব্যবহার করে শক্তি সমস্যার সমাধানে জোর দেওয়া হোক।
 

Thursday 17 March 2011

বিশ্ব ঝুঁকি : পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র / Great Risk : Nuke Power Plant



জাপান, শনিবার, দুপুর ৩:৩০মিঃ : আরও একবার গোটা বিশ্ব প্রত্যক্ষ করলো পরমাণু প্রযুক্তির ভয়ঙ্কর অভিশাপ! আবারও মাটি কাঁপানো বিকট আওয়াজ করে ধোঁয়ার কুন্ডুলী, দৈত্যের মত উঠে গেল উপর থেকে আরও উপরে (পরিচিত মাশরুম আকারে নয়)। জাপানের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের (ফুকুশিমা দাইচি) ৩নং চুল্লীর ভেতরের তেজস্ক্রিয় জ্বালানির বিষ শিশার দেওয়াল আর ছাদ ফাটিয়ে ছড়িয়ে পড়লো জাপানের আকাশে বাতাসে। গাইগার কাউন্টারে সেই তেজস্ক্রিয় বিকিরণের মাত্রা কোথাও কোথাও মানবদেহের সহ্য সীমার চেয়ে ২০০ গুনেরও বেশী। 


জাপানের উত্তর উপকূলে সুনামি আছড়ে পড়ার পর থেকেই সরকারি মহলে পরমাণু চুল্লীগুলো নিয়ে বিপদের আশঙ্কা করা হচ্ছিলো। প্রথম দিকে জাপান সরকার সেনা নামিয়ে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে দাইচি পরমাণু কেন্দ্রের ৬ কি.মি. ব্যাসের মধ্যে ৪,০০০ স্থানীয় বাসিন্দাদের ‘ইমিডিয়েট ইভ্যাকুয়েশনএর অর্ডার ঘোষণা করে। এমনকি ৬ -১২ কি.মি. ব্যাসের আয়ত্তে থাকা মানুষদের বাড়ি থেকে না বের হওয়ায় পরামর্শও দেয়। কিন্তু পরমাণু কেন্দ্রের ১নং চুল্লীর ঠাণ্ডা করার ব্যবস্থা যখন উত্তরোত্তর ভেঙে পড়তে থাকে তখন পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে নিরাপদ দূরত্বের মাপও। পরমাণু চুল্লীর ৩০ কিমি ব্যাসার্ধ জুড়ে শুধু ফুকুশিমা থেকেই ৮০,০০০ এরও বেশী বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। এর এলাকার বাইরের লোকদেরও অপরিশোধিত জল খেতে নিষেধ করা হয়। 

সুনামি আর ভূমিকম্পের আচমকা আক্রমণে ঘায়েল সেনডাইবাসী যখন একটু একটু করে সম্বিত ফিরে পাচ্ছে, চেষ্টা করছে প্রিয়জনদের খুঁজে পেতে, ক্রমাগত মোবাইল ফোনে খবর নিচ্ছে  বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া প্রিয়জনদের, অথবা প্রতিবেশী কারুর মৃত্যু সংবাদে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ছেন, ঠিক এমন সময়েই মাটি কাঁপিয়ে বিকট আওয়াজে ফেটে গেল ফুকুশিমা দাইচি ৩নং চুল্লী। কুলিং প্ল্যান্ট নষ্ট হয়ে যাওয়ার ফলে সকাল থেকেই পাঁচটা চুল্লীর মাথা থেকে ধুসর ধোঁয়া বেরোতে দেখা যাচ্ছিলো। সবচেয়ে বেশী গরম হয় ১নং চুল্লী, প্রথমে সেটাতেই আগুন লেগে যায়। এরপর বিস্ফোরণে ৩নং চুল্লীর ছাদ সমেত দেওয়াল উড়ে গেল, ক্ষতিগ্রস্ত হল কম বেশী সবকটা চুল্লী। মুহূর্তে বাতাসে ছড়িয়ে পড়লো তেজস্ক্রিয়তা। পরিবেশের পক্ষে চরম ক্ষতিকর তেজস্ক্রিয় পদার্থ আয়োডিন ১৩১, সিসিয়াম ১৩৭, স্ট্রনশিয়াম ৯০, প্লুটোনিয়াম মিশে গেল বাতাসে, মাটিতে। এতেই বিপদ কেটে গেলনা। দিন দুই পরে আবারও বিস্ফোরণ, এবার ৪ নং চুল্লী, প্রচণ্ড উত্তাপে গলে গেল অন্তত ৭০ শতাংশ জ্বালানী দণ্ড, তিন দিন ধরে নাগাড়ে বিস্ফোরণ আর আগুনের দ্বৈত আক্রমণে হেরে গেল যাবতীয় সমাধানের প্রচেষ্টা। তেজস্ক্রিয়তা জাপান ছাড়িয়ে ৮০০ কি.মি. পাড়ি দিয়ে পৌঁছে গেল রাশিয়ার সীমায়। 


প্রথম প্রথম বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ এবং প্রায় সবকটা বড় মিডিয়া কোমর বেঁধে নেমে পড়লো পরমাণু বিদ্যুৎ প্রযুক্তির বিপদের পরিমাণ যতটা সম্ভব কমিয়ে দেখানোর জন্য। শুরুর দিকে প্রায় সবকটা ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ব্রেকিং নিউজে দেখা যাচ্ছিলো ‘কমে আসছে তেজস্ক্রিয়তার পরিমাণ।এরই মধ্যে বেরিয়ে এলেন (নাকি পাঠানো হল!) টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষক নাওতো সেকিমুরা, বললেন ‘খুবই সামান্য পরিমাণে জ্বালানি বেরিয়ে এসেছে, এতে ক্ষতির কোনো আশঙ্কা নেই। অযথা ভয় পাবেন না। জাপানের পারমানবিক নিরাপত্তা সংস্থার অফিসারেরা প্রথমেই বললেন চেরনোবিলের সাথে দাইচির কোনও তুলনাই হয়না, দাইচির ঘটনা খুবই ছোটো এবং এ থেকে যে তেজস্ক্রিয়তা ছড়াচ্ছে তাতে বড় ধরনের কোনও বিপদের সম্ভাবনা নেই।এর পরে  লাগাতার যখন চুল্লীগুলো ফেটে যেতে থাকে আর স্থানীয় বাসিন্দাদের আরও আরও দুরে নিরাপত্তার কারণে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হতে থাকে জাপান সরকার তখন আবার ঘোষনা করল দাইচির ৮০ কি.মি. ব্যাসার্ধের মধ্যে কোনো বাসিন্দা যেন না থাকে। তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে যাতে না পড়ে তার জন্য ব্যবস্থা চলছে… খুব বেশী চিন্তার বিষয় নেই।



এখন প্রশ্ন : যদি সত্যিই চিন্তার কোনও কারণ না থাকে তাহলে কেন ৯৬ ঘণ্টার পরেও ঠিক করা গেলনা দাইচির কুলিং প্ল্যান্ট (পরিস্থিতি এতটাই জটিল হয়ে ওঠে যে কুলিং প্ল্যান্টের জলও ফুটতে শুরু করে)? কেন বারবার বলতে হচ্ছে বড় ধরনের কোনও ভয়ের আশঙ্কা নেই? অথচ আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার সাথে ঘন ঘন বৈঠকের প্রয়োজন হচ্ছে! কেন আমেরিকা বা অন্যান্য দেশ থেকে উড়ে আসতে চলেছে কুলিং এজেন্ট? কেন মার্কিন বিদেশ সচিবকে জাপানে সেনা পাঠাতে হচ্ছে কুলিং এজেন্ট ছড়াতে? পৃথিবী গ্রহের সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তিধর রাষ্ট্রের হাতে কি প্রয়োজনীয় হেলিকপ্টার বা কুলিং এজেন্ট ব্যবহার করার প্রযুক্তি নেই! নাকি নেই জাপানের সর্ববৃহৎ পরমাণু কেন্দ্র রক্ষা করার মত উপযুক্ত সংখ্যক সেনা?  প্রশ্নগুলো সোজা আর উত্তরও তো জানা...

পরমাণু বিদ্যুৎ প্রযুক্তির ক্ষতিকর দিকগুলির কয়েকটি উদাহরণই যথেষ্ট এই প্রশ্নগুলোর উত্তর হিসেবে।
  • এখনো পর্যন্ত ধারণা করা হচ্ছে শুধু জাপানেই কয়েক দিনের মধ্যেই ৬৫ লক্ষ মানুষ তেজস্ক্রিয়তার প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। 

  • সমুদ্র তটবর্তী অঙ্চলের দশটি বড় দেশের সমস্ত নাগরিকই চুড়ান্ত ঝুঁকির মধ্যে পড়ে গেলেন।  ফিলিপিন্স, মালয়েশিয়া, তাইওয়ান, নর্থ কোরিয়া, কিউবা, গ্রীস, পর্তুগাল, ডোমিনিকান রিপাবলিক, হাইতি, হং কং।   এই দেশগুলোর ১০০ শতাংশ জনগন উপকুল থেকে ১০০ কি.মি.র মধ্যে বসবাস করে।

  • একটি পরমাণু বিদ্যুৎ চুল্লী একটি পরমাণু বোমার চেয়ে ২৫০০ গুনেরও বেশী ক্ষতিকর! কেন? কারণ প্রতি বছর একটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে ২০০ – ২৫০ কিলোগ্রাম প্লুটোনিয়াম তৈরি করে আর একটি বোমার জন্য লাগে মাত্র ৪.৫ কি.গ্রা.  এই ভাবে একটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের গড় আয়ু ৫০ বছর হলে হিসেবটা দাঁড়ায় ২৫০ x ৫০÷ ৪.৫ = ২৭৭৭.৭৭ !!!!!!! এক একটি পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গড়ে ৪-৫টি চুল্লী থাকে।
  •  
  • প্লুটোনিয়ামের অর্ধ-জীবৎকাল = ২৪,৪০০ বছর। অর্থাৎ ১ গ্রাম প্লুটোনিয়াম তেজস্ক্রিয় বিকিরণ করতে করতে ০.৫ গ্রামে আসতে সময় লাগবে ২৪,৪০০ বছর। আবার ০.৫ গ্রাম প্লুটোনিয়াম অর্ধেক হতে সময় লাগবে আরও ২৪,৪০০ বছর। এই ভাবে সম্পূর্ণ নিঃশেষ হতে সময় লাগবে ১০ লক্ষ বছর (যদিও প্লুটোনিয়ামের সম্পূর্ণ বিলুপ্তি ঘটেনা)।
  •  
  • একটা পরমাণু বিদ্যুৎ চুল্লীর কোরে যে শয় শয় তেজস্ক্রিয় রড প্রতি বছর বাতিল করা হয় তার যে কোন একটাকে মাটিতে রেখে তার ওপর দিয়ে আড়াআড়ি ভাবে আপনি যদি একটা বাইক ১৪৫ কি.মি. গতিতে ছুটিয়ে নিয়ে যান তাহলেও তেজস্ক্রিয়তার প্রভাবে আপনার মৃত্যু নিশ্চিত। এই বাতিল জ্বালানী রডটা এতটাই তাপীয় আর তেজস্ক্রিয় বিকিরণ ছড়িয়ে দেবে আপনার শরীরে।
  • একটি প্লুটোনিয়াম অণু আলফা কণা বিকিরণের মাধ্যমে একটি কোষ এবং কোষস্থ জিনের ক্ষতি করে।  ক্ষতিগ্রস্ত জিনের ধারণকারী কোষটি কিন্তু ১৫ বছর পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে ঘুমন্ত অবস্থায়। স্বাভাবিক নিয়মে একটি কোষ বিভাজিত হয়ে দুটি নতুন কোষের জন্ম হয় কিন্তু ক্ষতিগ্রস্ত জিন-ধারী কোষের ক্ষেত্রে সে নিয়ম খাটেনা। হঠাৎ করেই জেগে উঠে ঘুমন্ত কোষটি দুটি নতুন কোষের বদলে জন্ম দিতে থাকে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি কোষের। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় আমরা যাকে বলি ক্যান্সার। আবার যেহেতু এই নতুন কোষগুলিও তেজস্ক্রিয় এবং তেজসম্পন্ন এগুলি ভেঙে গিয়ে রক্তের মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে এবং সুস্থ কোষগুলোর ডি.এন.এ.কে প্রভাবিত করতে থাকে, ফলে চক্রবত এই প্রক্রিয়া নিশ্চিত মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
    এবার বলুন দাইচির এই ‘সামান্য পরিমাণ জ্বালানি বেরিয়ে আসার ঘটনায় আমাদের ভাবনার কারণ আছে কি নেই। ক্রমাগত দীর্ঘকালীন ক্ষয় ক্ষতির তথ্য গোপন করার এই প্রচেষ্টা আমাদের ভাবতে বাধ্য করছে এই মুহুর্তেই বিদেশি বা দেশি পরমাণু শক্তির কারবারী বা দালালদের সম্বন্ধে যদি আমরা সাবধান না হই তা হলে আরও শয়ে শয়ে চের্ণোবিল বা দাই-ইচি অবস্যম্ভাবী। আমাদের ভবিষ্যত, আমাদের উত্তরপুরুষের ভবিষ্যত ঠিক কেমন হবে তা নির্ধারণ করতে হবে আমাদেরই। পরমাণু বিদ্যুত প্রকল্পের সুফলের যুক্তির আড়ালে লুকিয়ে থাকা সর্বনাশের কারবারীদের পিছু হঠতে বাধ্য করি। হাত গোটাক বাংলা তথা ভারতের কিংবা পৃথিবীর জল জমি জঙ্গলকে কলুষিত করার মতলববাজরা


    Anupam Das Adhikary
    anupam.das77@gmail.com 

    Thursday 10 March 2011

    ক্যালেন্ডার ২০১১ / Calander 2011

    ক্যালেন্ডারের কয়েকটি নমুনা. আপনিও আপনারটি সংগ্রহ করত পারেন ই-মেল অথবা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে.
    Some of our calanders ... you can contact us for your copy of 2011. ( anupam.das77@gmail.com) (9830655727)

    Thursday 3 March 2011

    Aamra Ek Sachetan Prayas


    Aamra Ek Sachetan Prayas is a platform to publish Books, Magazine, to make Documentary Film, to make Study / Survey, to arrange Seminar on different Socio-Economic, Cultural, Political, Socio-Religious subjects.

    Bhanderdaha a Lake in Murshidabad was our first attempt to documentise people’s grievance and protest along with vast resources of geography. Bhanderdaha the supplier of water, fish or life, livelihood of approx. eighteen villages of four blocks was endangered by politics, environmentalism and administrative negligence.

    Aamra Ek Sachetan Prayas was formed as a protest against atrocities on common people in Nandigram, East Medinipur, West Bengal. On 2007, Calcutta Book Fair we first published a Table Calendar subjecting 'Development-Displacement-Resistance', a collection of various photographies from the places like Singur, Nandigram, Talinala (Kolkata), Haripur (East Medinipur) etc.. We submitted our Study Report based on The Missing People of Nandigram to The People’s Tribunal on Nandigram in Kolkata and Nandigram.  We also co-published a book (Aparajeyo Nandigram) with ‘Pratayay’ written by journalist Sukumar Mitra on 2009 narrating daily up and downs of Nandigram since 2006.

    2009 Calcutta Book Fair, series of Calendars on different subjects like Painting on people’s resistance, images of Rabindranath, Che, Lalon Fakir, John Lennon was largely accepted by the people and media. A continuation of this type of mass-contact is going on in different book fair, little-magazine fair, boul-fakir mela and seminars. Dethroning the heierchy and documenting mass-protest our manifestation on Egypt, Tunisia are another attempt to send massage.

    On 3rd April 2010 Aamra Ek Sachetan Prayas had arranged a seminar on ‘Victims of Religion and Politics-from Muqbul Fida Hussain, Taslima Nasreen to Bauls and Fakirs of Bengal’ in Mahabodhi Society Hall, College Square, Kolkata. Speakers were Mahesweta Devi, Joy Goswami, Giasuddin, Shaktinath Jha, Sujato Bhadra, Dipankar Chakraborty.

    2011, we published two books on different events. Kankar Singha a columnist from Bangladesh, presently residing here in Kolkata brought down history on partition, minority crisis of Bangladesh. Our First book (Deshbhag : Sankhyalaghu Sankat : Bangladesh) introduced in Calcutta Little Magazine Fair (College Square). Second book on Quotation (El camino del destino), transcripting in three different languages (Bengali, English, Spanish) Edited by Malabika Bhattacharya, Conceptualised by Joyeeta Dutta highly accepted by the Spanish Faculty and Students.
     
    few moments of the seminar
     
    Protest against forceful agricultural land grabbing at Rajarhat area
    Victims of Rajarhat 

    a book stall at Jadavpur